4:00 AM, February 20, 2023
WHO MOVED MY CHEESE?
SPENCER JOHNSON
পরিবর্তনকে মেনে নেওয়া ও পূর্বানুমান করাই হলো এর বিষয়। এই কাহিনী চার জনকে নিয়ে যার মধ্যে দুজন মানুষ ' হেম ' ও ' হ ' এবং দুজন ইঁদুর ' স্নিফ ' ও ' স্ক্যারী '। এখানে যে ধাঁধার কথা বলার হয়েছে সেটা হলো আসল জগৎ এর আর্থিক ও সামাজিক ফাঁদ যার মধ্যে আমরা ফেঁসে যাই আর চিজ হলো ইচ্ছা যে বেড়েই চলে সেটা আমাদের আর্থিক বা সামাজিক লক্ষ্যও হতে পারে।
আমাদের ক্ষেত্রে ধাঁধা হলো আমাদের অফিস, সমাজ বা সম্পর্ক। আর চিজ হলো সেটা যাকে আমরা আয়ত্ত করতে চাই আর একবার তা পেয়ে গেলে তার অভ্যেস হয়ে যায় এবং সেটা না পেলে আমরা দুঃখী হয়েছে যাই, আমরা অনুতাপ করি কিন্তু কোনো পদক্ষেপ নেইনা।
লেখকের বর্ণনায় - পরিবর্তন অনেক কঠিন হয় কিন্তু তার থেকেও কঠিন হলো অনুতাপ করা। স্নিফ ও স্ক্যারি দুটো ছোট ইঁদুর এবং হেম ও হ দুজন ছোট মানুষ । এখানে হেম ও হ মানুষের ব্যবহারকে তুলে ধরেছেন। হেম ও হ এবং স্নিফ ও স্ক্যারী প্রত্যেকদিন ধাঁধার মধ্যে নিজেদের চিজ খুঁজে বেড়ায়। হেম ও হ ভাবে এই চিজ পেলেই তাদের জীবন সফল হয়ে যাবে যেমন আমাদের মানুষের অভ্যাস আমরা ভাবি কোনো নির্দিষ্ট লক্ষ্যকে পেয়ে গেলে আমাদের জীবন সফল হয়ে যাবে। স্নিফ ও স্ক্যারি নিজেদের নাখের দ্বারা কোনদিকে চিজ আছে সেই দিকেই যায় এর ফলে অনেকসময় তারা দেওয়ালে ধাক্কা খায় বা ভুল রাস্তাতেও চলে গিয়েছে। অপরদিকে হেম ও হ নিজেদের পুরানো অভিজ্ঞতার দ্বারা চিজ খোঁজায় তারাও অসফল হয়েছে। এইভাবে তারা চারজনেই একসময় তাদের চিজ পেয়ে যায় এবং প্রতিদিন তারা সেখানেই আগে পৌঁছে যায়।
এখানে আমরা আমাদের প্রতিদিনের জীবনের সঙ্গে তুলনা করতে পারি কারণ প্রতিদিনের অফিস ও বাড়ির কাজকর্ম যেন আমাদের প্রতিদিনের নিয়ম হয়ে দাঁড়িয়েছে এবং আমরা এখানেই ফেঁসে রয়েছি। চিজ পাওয়ার পরেই দুটো ইঁদুর প্রতিদিন সকালে সেই স্থানে পৌঁছে যায় ও এবং দুজন মানুষ দেরি করে ঘুম থেকে উঠে যায়। এখানেও দেখা যায় কোনো মানুষ কোনো কিছুই পেয়ে যাওয়ার পরে তাকে 'টেকেন ফর গ্র্যান্টেড ' নিয়ে নেয়। হেম ও হ দুজনেই দিনের পর দিন অলস হতে শুরু করেছিল এবং যেখানে চিজ পেয়েছিলো সেখানেই বাড়ি বানিয়ে থাকতে লাগলো ও এটাই ভাবতে লাগলো যে এই চিজ দিয়েই পুরো জীবনটা তারা কাটিয়ে নেবে। এবং তারা এভাবে একের পর এক সংলাপ বলতে লাগলো- ' আপনার কাছে চিজ থাকলে আপনি খুশি থাকবেন '।
হেম ও হ ভাবতে শুরু করলো তারা এই চিজ পাওয়ার জন্য অনেক কঠিন পরিশ্রম করেছে এবং তারা এটা পাওয়ার যোগ্য তাই রোজ সকালে তারা এই চিজ খায় ও এই ঘটনা প্রতিনিয়ত চলতে থাকে। তাদের আত্মবিশ্বাস এবারে অহংকারে পরিণত হয়, তারা আশেপাশে কী হচ্ছে সেদিকে খেয়াল রাখেনা। আমাদের জীবনেও ঠিক একই ঘটনা ঘটে আমাদের ভালো সময়ে আমরা আশেপাশের পরিবর্তনকে দেখতে পাইনা নিজেদের নিয়েই ব্যাস্ত থাকি।
অপরদিকে স্নিফ ও স্ক্যারী তাদের প্রতিদিনের নিয়মকে নিয়মিত রাখে, চিজ খায় ও খোঁজ রাখে এবং আবার ধাঁধার মধ্যে চলে যায়। একদিন তারা দেখলো যে সেখানে চিজ নেই তবে তারা অবাক হয়নি কারণ তারা দেখছিলো যে প্রতিদিন চিজ কমে যাচ্ছে ও তারা এটার জন্য প্রস্তুত ছিলো। এরপর তারা পরবর্তী কাজের জন্য বেরিয়ে যায় অর্থাৎ আমাদের এখান থেকে শিক্ষা নেওয়া উচিত যে পরিস্থিতি বুঝে আমাদের কাজ করতে হবে এবং পরিবর্তনকে মেনে নিতে হবে। অপরদিকে হেম ও হ চিজ না দেখে অবাক হয়ে যায় এবং তারা এতে খুব রাগ ও বিরক্তি প্রকাশ করে কারণ তাদের অনুমতি ছাড়া কে তাদের চিজ নিয়ে চলে গেছে এটা নিয়েই ভাবতে থাকে, তারা এই পরিস্থিতির জন্য একটুও প্রস্তুত ছিলোনা।
এটা আমাদের জীবনেও ঘটে আমরা অনেক অর্থ উপার্জন করার পর ভাবি আমাদের ব্যবসা ও টাকা আমাদের কাছ থেকে কেউ ছিনিয়ে নিতে পারবেনা কিন্ত যখন তা আমাদের হাত থেকে বেরিয়ে যায় তখন আমরা ভেঙে পড়ি।
হেম ও হ সেই রাতে না খেয়েই ঘুমিয়ে যায় ও যাওয়ার আগে বলে যায় যে 'আপনার চিজ আপনার জন্য যতটা গুরুত্বপূর্ণ ততটাই তাকে আঁকড়ে রাখবেন '
পরদিন সকালে আবার তারা সেই স্থানে যায় ও ভাবে যে ওখানে চিজ পাবে কিন্তু তারা তা পায়না। এরপর হেম ও হ এটা নিয়ে নানারকম ভাবনা ভাবতে থাকে ও তাদের সময় নষ্ট করতে থাকে সেইসময় স্নিফ ও স্ক্যারী ধাঁধার মধ্যে দিয়ে এগিয়ে যেতে থাকে ও একসময় তারা চিজ পেয়ে যায়, তখনও হেম ও হ নানারকম ভাবনা ভাবতে থাকে যে স্নিফ ও স্ক্যারী মনে হয় এতক্ষনে চিজ পেয়ে গেছে কিভাবে পেলো? এইসব। এরপর হ এই জায়গা ছেড়ে অন্য জায়গায় যাওয়ার কথা ভাবে কিন্ত হেম তাতে রাজি হয়না কারণ এটা তাদের পুরোনো ও পরিচিত জায়গা। ও তারা এটাও ভাবে যে যদি তারা সফল না হয় তবে লোক কী বলবে, লোক মূর্খ বলবে।
এই একই জিনিস আমাদের মধ্যেও লক্ষ্য করা যায়, আমরা নিজেদের আরামের জায়গা ও পরিচিত জায়গা ছেড়ে যেতে চাইনা কারণ এতে অনেক সমস্যার সম্মুখীন হতে হয় এবং আমরা যদি কিছু নতুন চেষ্টা করে সফল না হই তাহলে নিজের ও অন্যান্য মানুষের দৃষ্টিতে আমরা ছোট হয়ে যাবো ও এই ভেবে পরাজয়ের ভয় আরও মনের মধ্যে চেপে বসে। মনে ভয় থাকলেও আরামদায়ক জায়গা ছেড়ে মানুষ যেতে চায়না সে মানতেই চায়না পরিবর্তনকে।
হেম ও হ ক্ষিদার জ্বালায় মানসিক ও শারীরিক দিক দিয়ে দুর্বল হয়ে পড়ে ও একই জায়গায় সেই ভ্রান্ত আশায় তারা ঘোরাঘুরি করতে থাকে এবং বৃথা প্রচেষ্টা করতে থাকে যদিওবা হ বুঝতে পেরে গিয়েছিল যে তাদের প্রক্রিয়ার মধ্যে কিছু ভুল রয়েছে কিন্ত হেম তা বুঝতে চেষ্টাও করছেনা, হ এর মতো কিছু কিছু মানুষ এটা বুঝতে পারে যে তাদের ভয় তাদেরকে জীবনে এগিয়ে যাওয়া থেকে বিরত রাখছে এর ফলে তারা তাদের লক্ষ্যেও তাড়াতাড়ি পৌঁছে যায়। নিজের ভুলকে উপলব্ধি করে জীবনে এগিয়ে যাওয়া হল সাফল্যের একটা ধাপ।
আর যদি মানুষ তা বুঝতে পারে তো খুবই ভালো। হ নিজেই এগিয়ে যেতে পারবে ভেবে ও হেম কে কিছু বোঝাতে না পেরে তার উদ্দেশ্যে লিখে জায় যে ' যদি আপনি না বদলান তাহলে আপনি ধ্বংস হয়ে যেতে পারেন ' হ নিজের ওপর বিশ্বাস নিয়ে ধাঁধার মধ্যে এগিয়ে যাওয়ার কথা ভাবে ক্রমশ এবং ভাবতে থাকে কেন এতো দেরি করে তার ঘুম ভাঙলো এবং সে এটাও লেখে যে ' যদি তুমি ভয় না পেতে তো কী করতে?' আমাদের ভয় এমন জিনিস যা আমাদেরকে সব ক্ষেত্রেই বাধা দেয় । এই পরিস্থিতিতে একটাই প্রশ্ন গুরুত্বপূর্ণ যে যদি এই পরিস্থিতিতে আপনি ভয় না পেতেন তাহলে কী করতেন ? হ ধীরে ধীরে ধাঁধার মধ্যে এগিয়ে যায় এবং সে ভাবতে থাকে অনেকটা সময় সে পুরোনো স্থানে অতিবাহিত করেছে এবং পরবর্তীকালে যদি কোনো এমন পরিস্থিতি আসে তাহলে সে নিজেকে পরিস্থিতি অনুযায়ী বদলে নেবে তবে একেবারেই চেষ্টা না করার থেকে দেরি করা অনেক ভালো। হ এগোতে এগোতে চিজ খুঁজে পায় এবং তার এই ভরসাটাও থাকে যে সে আরও এগিয়ে গিয়ে অনেক বেশী চিজ পাবে ও হেম এর জন্য নিয়ে গিয়ে তাকেও বোঝাবে।
আমাদের ক্ষেত্রেও একই জিনিস ঘটে আমরা অনেক সময় বুঝতে পারিনা আমরা কী করছি। আমরা পরিবর্তন চাই না পুরোনোকে নিয়েই বেঁচে থাকতে চাই।
হ এটাও ভেবেছিলো যে সে যদি আগেই বুঝতে পারতো বা আগেই পরিস্থিতির জন্য তৈরী থাকতো তাহলে এতটা তাকে পস্তাতে হতোনা বা পরিস্থিতিকে মানিয়ে নিতে পারতো।
স্নিফ ও স্ক্যারী ও হয়তো আরাম করেছে আবার নিজেদের কাজে বেরিয়ে পড়েছে। হ বিশ্রাম করার সময় লিখেছে ' চিজ এর ঘ্রান প্রতিদিন নিতে হবে ' এখান থেকে শিক্ষা হলো যখন আমাদের ব্যবসা উন্নতির দিকে এগোয় না তখন তৎক্ষণাৎ সিদ্ধান্ত নিতে হবে। হ যত ধাঁধার মধ্যে যায় তত তার মনে ভয় বাড়তে থাকে ও একসময় সে আগের জায়গায় ফিরে যাওয়ার কথা ভাবে এর পরই তার মনে পড়ে ও সে নিজেকে প্রশ্ন করে যদি সে ভয় না পেতো তো কী করতো? এরপর সে আর একটা কথা লিখলো ' কোনো নতুন পথে আগে যাওয়ার ফলে চিজ খোজায় সাহায্য হয়'।
সে নিজের ভয়কে জয় করতে থাকে ও এগিয়ে যেতে থাকে এবং ভাবে যে এই ভয়ের জন্যই সে এতটা পিছিয়ে পড়েছিল তাই এই ভুল আর দ্বিতীয়বার করবেনা সে। এর পর সে দেওয়ালে লেখে 'যখন আপনি ভয়কে জয় করে নেন তখন নিজেকে মুক্ত মনে করেন '
হ এটা বুঝে গিয়েছিলো যে সে নিজের জালেই ফেঁসে রয়েছে কিন্ত এখন সে মুক্ত নিজের মতো করে। এবং তার মধ্যে পসিটিভিটি অর্থাৎ ধণাত্মক ভাবনাচিন্তা ওই ধাঁধার মধ্যে তৈরী হয়েছে।
এরকম আমাদের মধ্যেও হয় যখন সব হারিয়ে ফেলেছি মনে হয় তখনও কিন্তু আসার আলো দেখতে পাওয়া যায়।
হ নিজের মধ্যে কল্পনা করতে শুরু করে যে সে চিজ পেয়ে গেছে এই চিত্র সে নিজের মনের মধ্যে গেঁথে নিয়েছিলো। এবং সে লিখলো 'পাওয়ার আগে একটা নতুন চিজ এর স্বাদ নেওয়ার কল্পনা আমাকে ওর দিকে নিয়ে যায় ' হ এবারে নতুন চিজ এর কিছু টুকরো অংশ দেখতে পেলো ও সেটাকে চাখলো কিন্তু সে নিরাশ হলো কারণ আরও ভেতরে সে কোনো চিজ দেখতে পেলো না তখন সে বুঝতে পারলো তারও আগে কেউ এসে এখান থেকে সব চিজ নিয়ে গেছে। সে দেওয়ালে লিখলো ' যত তাড়াতাড়ি আপনি পুরোনো চিজ এর কথা ভুলতে পারবেন তত তাড়াতাড়ি নতুন চিজ এর সন্ধান পাবেন'। এরপর হ চিজ নিয়ে হেম এর কাছে গেলো,সে এই আসা নিয়ে গিয়েছিলো যে হেমও তার সাথে নতুন করে চিজ খুঁজতে যাবে কিন্তু হেম রাজি ছিলনা কারণ সে পুরোনো চিজ এর স্বাদ ই পেতে চায়। হ নিরাশ হয়ে ফিরে গেলো, সে তার বন্ধুর পাশে না থাকাটাকে যেমন মেনে নিতে পারছিলোনা তেমনই সে এটা ভেবে খুশি হয়েছিল যে সে ভয়কে জয় করতে পেরেছে। সে তার ভয়কে নিজের উপর প্রভাব ফেলতে দেয়নি। তার নিজের ওপর বিশ্বাস যত বাড়ছিলো সে তত নিজেকে শক্তিশালী মনে করছিলো। তবে তার এটাও মনে হচ্ছিলো আর কতো সময় লাগবে তখন সে লিখেছিলো ' বিনা চিজ এ থাকার থেকে ধাঁধার মধ্যে চিজ খোঁজা অনেক সুরক্ষিত '। এখানে লেখক বোঝাতে চেয়েছেন যে পুরোনো হারানোর জন্য সেটা নিয়ে বসে থাকার চেয়ে নতুন এর জন্য সময় ব্যায় করা লাভজনক। আমাদের মনের মধ্যে যে ভয় থাকে তাকে আমরা তৈরী করি সেটা এতটাও ভয়ানক হয়না। এই ভয়ের জন্যই কোনো নতুন জিনিস করার থেকে আমরা সরে যাই, এটাই ভাবি এতে আমাদের কতটা খারাপ হতে পারে, এটা কখনও ভাবিনা এতে আমাদের কতটা ভালো হবে।
হ এর বিশ্বাস নিজের প্রতি বদলে গেছিলো তাই সে লিখেছিলো ' পুরোনো বিশ্বাস আপনাকে নতুন জিনিসের দিকে নিয়ে যাবে না ' ও যখন দেখবেন আপনি নতুন কিছু করতে পারছেন তখন নিজের রাস্তাকে পরিবর্তন করে নিন। হ বুঝে গেছিল পরিবর্তন জীবনে আসবেই সে আপনি চান বা না চান আর তা তখনি সুখের হবে যদি সেই পরিবর্তন এর জন্য আপনি প্রস্তুত থাকেন। হ ধীরে ধীরে এগোতে থাকে ও নতুন চিজ এর সন্ধান পায় সে হেম এর উদ্দেশ্যে কিছু জায়গায় লিখতে থাকে যাতে হেম তা লক্ষ্য করে ও আগে এগিয়ে যেতে পারে ' ছোটো ছোটো পরিবর্তন এর আন্দাজ প্রথম থেকেই যদি করা যায় তাহলে বড়ো পরিবর্তন অতি সহজেই মেনে নেওয়া যায় ' হ এরপর চিজ এর স্তুপ খুঁজে পেলো সঙ্গে তার পুরোনো বন্ধু স্নিফ ও স্ক্যারী কেও, তাদের মোটা পেট ই বলে দিচ্ছিলো তারা অনেক দিন থেকেই এখানে আছে। হ একটা চিজ এর টুকরো উঠিয়ে এক কামড় দিয়ে নিজের উপরই হাসলো এবং সে ভাবলো স্নিফ ও স্ক্যারী সময়ের সঙ্গে নিজেকে পরিবর্তন করে নিয়েছে কোনো দিক না ভেবে সময়ের সাথে চলেছে এবং কোনো পরিস্থিতির জন্য নিজের ওপর হাসাই আগে দরকার।
এখান থেকে শিক্ষণীয় বিষয় হলো -
* আমাদের নিজেদের ওপর বিশ্বাস রাখতে হবে।
* কিছু ভয় ভালো যা আমাদের সুরক্ষিত রাখে কিন্তু কিছু ভয় অহেতুক হয় যা আমাদের ক্ষতি করে।
* সময়ের সাথে আমাদের পরিবর্তনকে মেনে নিতে হবে।
* পরিস্থিতি আমাদের বদলানোর সুযোগ দেয় সেটা আমাদের কাজে লাগাতে হবে।
* যেকোনো পরিস্থিতির জন্য আমরা নিজেরাই দাই।
* নিজেদের জীবনের ভালোটা নিজেদেরকেই বুঝতে হবে।
* যতক্ষণ না আপনি নিজেই বদলাবেন ততক্ষন কিছুই বদলাবেনা।
* নিজের দৃষ্টিভঙ্গি বদলান।
* পসিটিভ ভাবনা রাখুন ও জীবনে এগিয়ে যান।
🙏 ধন্যবাদ 🙏
4:00 AM, September 01, 2022