4:00 AM, April 24, 2023
:: সাধারণ ::
একজন আর্মির কাছে লড়াইয়ের ময়দানে জেতার জন্য একটি চমৎকার পরিকল্পনা থাকতে পারে কিন্তু তাতেও সে হেরে যেতে পারে। এখন প্রশ্ন হলো এরকম কেনো হয়। অনেকক্ষেত্রে এটা হয় যে অনেককিছু পরিকল্পনা করার পরও এমনকিছু ঘটে, যা পুরো পরিকল্পনাটিকে পাল্টে দেয়। তবে এটা ঠিক যে, যে পরিকল্পনাটি করা হয়েছিল তাতে কোনো গন্ডগোল ছিলনা, তবে পরিস্থিতির কাছে সবাইকে হার মানতেই হয়। যেমন - হঠাৎ করে যদি কোনো বড়ো ক্ষতি হয়ে যায় বা শত্রুর কোনো নতুন চল- চাতুরী। এইসব ব্যাপারে পূর্ব পরিকল্পিত পরিকল্পনা সবসময় কাজ করেনা। এর জন্য প্রথমে কোর অর্থাৎ কেন্দ্রস্থলকে বুঝতে হবে এবং দ্বিতীয়ত সাকসেস অর্থাৎ সাধারণ, অপ্রত্যাশিত, বাস্তব, বিশ্বাসযোগ্য, আবেগপ্রবণ ও গল্পকে ব্যবহার করে কেন্দ্রস্থলের পরিবর্তন করতে হবে। উদাহরণ স্বরূপ বলা যায় - সাউথ ওয়েস্ট এয়ারলাইন একটি সফল কোম্পানি। কীভাবে এই কোম্পানি সফলতা পেলো? তার কারণ হলো সফলতার কেন্দ্রস্থল কে খুঁজে পাওয়া সবথেকে গুরুত্বপূর্ণ যা এই কোম্পানি অর্জন করেছিলো। ১৯৬৬ সালে ৫৪৪৪ ওপেনিংসের জন্য ১,২৪,০০০ এপ্লিকেশন / আবেদন জমা পড়েছিল। কিন্তু প্রশ্ন হলো কেউ এমন কোম্পানিতে কেনো কাজ করবে যার উদ্দেশ্যই হলো দামের হ্রাস করা। কিন্তু এটা এই কোম্পানির উদ্দেশ্য হলেও তার দ্বিতীয় উদ্দেশ্য ছিলো যাতে এমপ্লয়ীরা / কর্মচারীরা হাসিখুশি কাজ করে। অর্থাৎ যদি কোনো বিমানবালার জন্মদিন থাকে তাহলে একটু হাসি ও মজার মাধ্যমে তার মুখে হাসি ফোটানো, হাসি - ঠাট্টা করা। এতে কোম্পানির ইমেজ এ কোনো প্রভাব পড়বেনা।
::অপ্রত্যাশিত::
এই অধ্যায় বোঝার জন্য মনোযোগ দিন এই লাইনটিতে -" ড্যানিয়েল আমার দিকে তাকাও " বাবা তার সন্তানকে বললেন। সন্তানদের মনোযোগ পাওয়ার জন্য পিতা- মাতারা এরকমই করেন। অবশ্য এই মনোযোগ জিনিসটা এমনই একটা জিনিস যা কখনো চেয়ে বা জোর করে পাওয়া যায়না। এর জন্য অনেক পরিশ্রম লাগে, এমনি এমনি পাওয়া যায়না। যেমন ধরুন আপনি একটি ক্লাসে প্রেজেনটেশন দিচ্ছেন , তো সেটা প্রথমে সবাই মনোযোগ দিয়ে শুনছে, তবে কতক্ষন? কতক্ষন তারা মনোযোগ দিয়ে শুনবে, যদি তারা বিরক্তিবোধ করে তাহলে নিজেরা ফোন নিয়ে নিজের কাজ করবে নতুবা অন্যকিছু করবে তো এর ২টি উপায় হলো এক কিভাবে আমি অন্যের মনোযোগ আকর্ষণ করবো আর এক হলো কীভাবে সেটাকে বজায় রাখবো। কোনোকিছুর মধ্যে যদি আশ্চর্য বা আগ্রহ জনক কিছু না থাকে তাহলে তার গুরুত্ব অনেক কমে যায়। যেমন একটা বিজ্ঞাপন ছিলো টেলিভিশনে অনেকটা এরকম যে একটা গাড়িতে একটা পরিবার যাচ্ছে, হঠাৎ করে দুর্ঘটনা ঘটলো। সবাই প্রথমে ভেবেছিলো এটি গাড়ির বিজ্ঞাপন কিন্তু না এটা ছিলো সিট বেল্ট এর বিজ্ঞাপন। অর্থাৎ আপনাকে একটা রহস্য তৈরী করতে হবে যার দ্বারা আপনি সবকিছুকে আয়ত্তে রাখতে পারেন। এই রহস্য এমন এক জিনিস যা সবাইকেই ভাবায় আর যতক্ষণ না তা পরিষ্কার হচ্ছে ততক্ষন মানুষ এর পেছনে ছুটতে থাকে।। কিন্তু ২০০০ সালে এক বিজ্ঞাপনে এক খেলোয়াড়দের টিমকে এক নেকড়ের দল আক্রমণ করেছিল। তার আগে যদিওবা তারা ক্যামেরায় তাদের দেখতে পেয়েছিলো কিন্তু সেই নেকড়ে গুলো পুরো দলকে টুকরো টুকরো করে দিয়েছিলো। এই ঘটনাটা হয়তো সবাই মনে রেখেছে কিন্ত কারোর মনে অতটাও দাগ কাটেনি। এইরকম কারণের জন্যই সিনেমা আমাদের মনে থেকে যায় কারণ তার মধ্যে এই ভাব থাকে যে এর পরে কী হবে? কী হতে পারে? কৌতূহল সৃষ্টি করাটাই আসল । আর এর জন্য গ্যাপ বা ফাঁক তৈরী করতে হয়, যার দ্বারা আপনার ম্যাসেজ যাদের কাছে পৌঁচ্ছোচ্ছে তাদের মনে কৌতূহল তৈরী হয়, আপনি যদি সব রহস্য বলেই দেন তাহলে কৌতূহল তৈরীর জায়গাটাই আর থাকবেনা। আর এটা অত্যন্ত জরুরী কোনো কাজের ক্ষেত্রে।
::বাস্তব ::
কেনো এশিয়ার স্টুডেন্টরা আমেরিকার স্টুডেন্টদের পেছনে ফেলে দেয়? তার একটা কারণ ছোটবেলায় এশিয়ান দের সমস্তকিছু বাস্তবে করে দেখানো হয়। যেমন একটি বিদ্যালয়ে ছাত্র- ছাত্রী দের দেখানো হয়েছে যে একটি টেবিল এ ১০ টি লাঠির মধ্যে ৪ টে লাঠি সরিয়ে নিলে আর কতগুলো লাঠি থাকবে? তারা উত্তর দেবে ৬ টি।কিন্তু আমেরিকাতে এরকম মাত্র কয়েকজন শিক্ষক আছেন যারা এরকম ভাবে পড়ান। বিশেষ করে গণিত এর ক্ষেত্রে বেশি লক্ষ্য করা যায়। আর এর ফলে ২ জনের মধ্যে পার্থক্য থাকাটা স্বাভাবিক। অর্থাৎ আমরা যা প্রত্যক্ষ দেখি তাকেই মনে রাখি, তা আমাদের মনের মধ্যে স্থায়ী হয় দীর্ঘকাল। এটা আরও ভালো বোঝার জন্য ২ টো ম্যাসেজ কে জানা যাক। প্রথমত - ডায়রিয়াতে প্রত্যেক বছর অনেক শিশু মারা যায়। বিশেষ করে গরিব দেশের ক্ষেত্রে এটা বেশি ভয়াবহ। ডি-হাইড্রেশন এর জন্য এই পরিস্থিতি দাঁড়ায়। ও আর এস খেলে পরিস্থিতি ঠিক হয়।। এখানে কী খারাপ বা কিসের জন্য হচ্ছে? এটা পরিষ্কার হলেও কীভাবে তা ঠিক হবে সেটা পরিষ্কার ছিলনা। কিন্ত দ্বিতীয় ম্যাসেজ টিতে তা পরিষ্কার ছিলো। কেননা এখানে ঘটনাকে সেভাবেই বোঝানো হয়েছে যে একটা সভায় প্রধানমন্ত্রীরা রয়েছেন সেখানে ডেব নামের এক ব্যাক্তি পকেট থেকে ৮ টা নুন ও চিনির প্যাকেট বের করে বলেছিলেন এটা হলো ডায়রিয়া থেকে বাঁচার উপায়। নুন ও চিনি জলের মধ্যে খুব সহজেই মিশে যায় ও এটা খুব সহজলোভ্য। এটা হলো মজবুত একটা ম্যাসেজ যার সাহায্যে সবাই বুঝতে পারলো যে ডায়রিয়া টে মৃত্যুর কারণ ও তার বাঁচার উপায় ও কিভাবে ও আর এস তৈরী করে লক্ষ্য লক্ষ্য মানুষের প্রাণ বাঁচবে।।
:: বিশ্বাসযোগ্য ::
এখানে আমরা আলসার এর কথা তুলে ধরতে পারি। অনেকেই মানতেন যে এই আলসার অ্যাসিড এর কারণে হয়, যার জন্য খুব পেট ব্যাথা হয়। কিন্তু ওষুধ খেলেও সেই রোগের নিরাময় হয়না কারণ এই আলসার একটি ব্যাকটেরিয়া থেকে হয় যা ২ জন গবেষকের কাছে জানা যায়। বিজ্ঞানীরা এটা মানতেই পারেননি যে অ্যাসিড এর কারণে এটা হয় কারণ এই অ্যাসিড এতটাই শক্তিশালী যা একটা মাংসের টুকরোকে পর্যন্ত গলিয়ে দিতে পারে। তাহলে কিভাবে ব্যাকটেরিয়া সারভাইব করবে। অপরদিকে গবেষণার সময় এমন কোনো মাধ্যম ছিলনা যার দ্বারা মানুষকে এই ব্যাপারটা বোঝানো যায়। তৃতীয়ত হলো স্থান যা অনেকটাই ছাপ ফেলে। ২ জনেই অস্ট্রেলিযার বাসিন্দা,কেউ তখন এইবাপারটাকে বিশ্বাস করেনি কারণ ব্যাকটেরিয়া থাকার সত্ত্বেও আলসার হয়নি এরকমও আছে তাই তাদেরকে হার মানতে হয়। কিন্তু একদিন সকালে এক বন্ধু তার অপর গবেষক বন্ধুকে নিয়ে যায় ও ব্যাকটেরিয়া ভর্তি বোতল পান করে। ৩ দিন পরে তার প্রচন্ড পেটের ব্যাথা শুরু হয় এবং স্টোমাক জ্বলে লাল হয়ে গিয়েছিল। তিনি শুধুমাত্র অ্যান্টিব্যাক্টেরিয়ার একটি ওষুধ খেয়েছিলেন ও ঠিক হয়েছে গিয়েছিলেন কিন্ত এটাও বিশ্বাসযোগ্য ছিলনা কারোর কাছে অনেক বছর পর্যন্তই। কিন্তু পরে যখন এইভাবেই একটি রোগের কথা বলা হয়েছিল যে আমেরিকার সরকার এর থেকে ব্যাকটেরিয়ার কথা জানা যায় তখন এটা সবার কাছে বিশ্বাসযোগ্য হয়েছিল কারণ এটা সরকার দ্বারা কথিত, তাই যাই কথা ছড়াক না কেনো তা ঠিকই হবে। এখানে কিছু পয়েন্ট উল্লেখ করা যাক -
১) কর্তৃত্ব - যতটাই কর্তৃত্ব আপনি আপনার গল্পে দিতে পারবেন তা ততটাই লাভজনক হবে।
২) বিস্তারিত - যতটা বিস্তারিত করতে পারবেন গল্পকে ততটাই তা বিশ্বাসজনক হবে। কারণ মানুষ খুঁটিনাটি পছন্দ করে।
৩) স্ট্যাটিক্স/ স্থিতিবিদ্যা - এতে যে গল্প বা প্রসঙ্গ থাকে তা মানুষকে বিশ্বাস করতে সাহায্য করে।
৪)পরীক্ষাযোগ্য অভিজ্ঞতা - মানুষকে আগে বুঝতে দিন, অভিজ্ঞতা অর্জন করতে দিন। আপনার কাজ যদি সত্যি বিশ্বাসযোগ্য হয় তাহলে এটা অবশ্যই কাজ করবে।
:: আবেগপ্রবন ::
একটা গ্রূপকে একটি সার্ভে করতে বলা হয়েছিল যার দ্বারা তারা ৫ ডলার পাবে।এইসব একটা অজুহাত ছিলো। যাতে সবার হাতে টাকা আসে। সার্ভে শেষ হওয়ার পর ৫ ডলার দেওয়া হলো কথামতো। এরপর ওনাদেরকে বলা হয়েছিল জামবিয়াতে খুব বৃষ্টি হচ্ছে এবং এই ভারী বৃষ্টিতে অনেক লোক মারা যাচ্ছে, আপনারা ওনাদের সাহায্য করতে পারেন। এর পর আবার একটা চিঠি দেওয়া হয়েছিল, তবে তাতে কিছু শব্দের পরিবর্তন করা হয়েছিল। তাতে লেখা ছিলো যে ৭ বছরের মেয়ে জেন কে আপনারা সাহায্য করে ওকে একটি নতুন জীবন দিতে পারেন। আর এর যা ফলাফল হয়েছিল তা সবাইকে অবাক করে দিয়েছিলো । ১.১৪ ডলার দিয়েছিলেন তারা যারা প্রথমের ম্যাসেজ টা পড়েছিলেন, কিন্তু যারা দ্বিতীয় ম্যাসেজ টি পড়েছিলেন তারা ২.৩৮ ডলার দিয়েছিলেন, যা প্রথবারের থেকে দ্বিগুন অর্থাৎ পরিস্থিতি অনুসারে মানুষ কাজ করে তাই তাদের ইমোশান কে কাজে লাগিয়ে কথা বলা উচিৎ অর্থাৎ মানুষের ভালোর জন্য সাহায্য চাইলে এমনভাবে চাও যাতে সেটাতে সফলতা পাবে। প্রথম ম্যাসেজ টার ক্ষেত্রে লোক ভেবেছিল তাদের সাহায্য করায় কতটাই বা ক্ষতিপূরণ হবে তাই অতটাও গুরুত্ব দেয়নি কিন্তু দ্বিতীয়টির ক্ষেত্রে তা সম্পূর্ণ আলাদা, তাদের একটু সাহায্য একজনের জীবন পরিবর্তন করতে পারে।। যেমন আরও বলা যায় যে - আমরা সবথেকে বেশি কার কথা চিন্তা করি? নিজের পরিবার, কাছের মানুষ না নিজের? যে যতই লুকিয়ে রাখুক বা অস্বীকার করুক মানুষ সর্বদাই নিজের কথা প্রথমে ভাবে তারপর অন্যের কথা ভাবে।
২ টো ম্যাসেজ এর মধ্যে দেখা গেছে যে প্রথম ম্যাসেজ টাতে মানুষ যে টেলিভিশন দেখে তাকে যদি সঠিক উপায়ে ব্যবহার করা যায় তাহলে সেটা অনেক ভালো জীবন দিতে পারবে। মূল্য বাঁচাতে পারবে ও নিজের পরিবারের সঙ্গে বেশি সময় কাটাতে পারবে। এই কথা বলা হয়েছে ও দ্বিতীয় ম্যাসেজ এ বলা হয়েছে যদি টিভিকে সঠিক উপায়ে ব্যবহার করা হয় তাহলে আপনি অনেক ভালোভাবে জীবনযাপন করবেন, এটা আপনার টাকা বাঁচাতে পারে, আপনি আপনার পরিবারকে, বন্ধুদেরকে বেশি সময় দিতে পারবেন, আপনার জীবন আরও ভালো হয়ে উঠবে। হয়তো এটা দেখে মনে হতেই পারে যে ২ টো ম্যাসেজ এর মধ্যে তফাৎ কোথায়? ভালো করে পড়লে বোঝা যাবে যে দ্বিতীয় ম্যাসেজটিতে ৪ বার আপনি কথাটা উল্লেখ আছে। আর দ্বিতীয় ম্যাসেজ পাওয়া লোকেরা টিভি কেনার জন্য বেশি আগ্রহ দেখিয়েছেন। এখানে নিজের কথা বলা হয়েছে, দুনিয়াতে যাই হোক না কেনো, লোকে যাই বলুক না কেনো, নিজের চিন্তা নিজের কাছে। মানুষের ইমোশান অর্থাৎ আবেগ তার জীবনের অনেক জায়গা জুড়ে রয়েছে।
:: গল্প ::
এর দ্বারা আমরা জানতে পারবো কীভাবে গল্পের দ্বারা মানুষকে প্রভাবিত করা যায়। এখানে একজন বিখ্যাত সেবিকার কথা বলা যেতে পারে, যিনি সদ্য জন্মানো শিশুদের দেখাশোনা করতেন। একদিন এক শিশুর শরীর আস্তে আস্তে নীল হতে শুরু করলো, অর্থাৎ তার নিঃস্বাস নিতে কষ্ট হচ্ছিলো। সঙ্গে সঙ্গেই সেই সেবিকা ডাক্তার কে ডাকলেন ও ডাক্তার লাংস এর চিকিৎসা শুরু করলেন কিন্তু সেবিকার একটা পুরোনো ঘটনা মনে পড়লো আর তিনি ডাক্তারকে হার্ট এর চিকিৎসা করতে বললেন, যদিও বা হার্ট মনিটর স্বাভাবিক ছিলো তাও সেবিকা হাল ছাড়েননি এবং শেষে ডাক্তারও মেনে নিয়েছিলো, হার্ট এর চিকিৎসা করলেন ও দেখলেন শিশুটি আবার তার রং ফিরে পেয়েছে ও পরে জানা গেলো যে হার্ট মনিটর এর মধ্যে কোথাও গন্ডগোল ছিলো। এভাবে যেকোনো নতুন সেবিকা এই গল্পটা শোনেন এবং তার থেকে শিক্ষা নেন ও আরও একবার নতুন প্রাণ বেঁচে যায়। এভাবেই গল্পের মাধ্যমে অনেক কিছুই ঘটনা ঘটে যা আমাদের জীবনে অনেক কাজে আসে।
সর্বশেষ বলা যায় আপনাকে ম্যাসেজ কে সাধারণ রাখতে হবে যাতে সবাই তা বুঝতে পারে।
আপনাকে আপনার ম্যাসেজ কে অপ্রত্যাশিত রাখতে হবে যাতে সবাই তাতে মনোযোগ দেয়।
একে মজবুত রাখতে হবে যাতে আপনার ম্যাসেজ সবাই মনে রাখে।
আপনাকে বিশ্বাসযোগ্য করতে হবে যাতে তা অনেকদিন স্থায়ী থাকে সবার মনে। এই ম্যাসেজ কে এমন তৈরী করতে হবে যাতে সবাই আগ্রহী হয় ও আগ্রহ দেখায়।
একে আবেগপ্রবন করতে হবে যাতে তার গুরুত্ব বোঝে। ও
শেষে যদি আপনি চান মানুষ আপনার ম্যাসেজ এ কোনো আচরণ করুক তাহলে ভালো গল্প শোনাতে হবে।
🙏 ধন্যবাদ🙏
4:00 AM, September 01, 2022